অর্থনৈতিক অবিচার:
সম্পদের বিরাট অংশ পুঞ্জিভূত হয়েছে অল্পকিছু ধনকুবেরের হাতে, অন্যদিকে কোটি কোটি মানুষ দিন পার করছে অর্ধাহারে-অনাহারে। নিঃসন্দেহে এটা অর্থনৈতিক অবিচার।
সম্পদের বিরাট অংশ পুঞ্জিভূত হয়েছে অল্পকিছু ধনকুবেরের হাতে, অন্যদিকে কোটি কোটি মানুষ দিন পার করছে অর্ধাহারে-অনাহারে। নিঃসন্দেহে এটা অর্থনৈতিক অবিচার।
.
ভৌগোলিক অবিচার:
বিশ্বের লক্ষ লক্ষ একর আবাদযোগ্য জায়গা পড়ে আছে যেখানে বসবাস করার লোক নেই। অন্যদিকে ছোট্ট ছোট্ট কিছু ভূ-খণ্ডে অগণিত মানুষ আটকে আছে, একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই পাচ্ছে না লাখ লাখ মানুষ। এই যে কোথাও মাইলের পর মাইল খালি জায়গা, মানুষের অভাবে ফসল ফলানো যাচ্ছে না, আবার কোথাও গিজগিজ করছে মানুষ, হাঁটতে গেলে মাথায় মাথায় ঠোকাঠুকি লাগে, ফসল ফলানোর মত একটু জমি পাওয়া যাচ্ছে না- এটা স্পষ্টত ভৌগোলিক অবিচার।
.
রাজনৈতিক অবিচার:
গুটিকতক পুঁজিপতির হাতে রাষ্ট্র ও সমাজের যাবতীয় ক্ষমতা থাকে কুক্ষিগত। কোটি কোটি জনতার সামনে ভোটাধিকারের মুলা ঝুলিয়ে রেখে তারা যেমন ইচ্ছা বলছে, যা ইচ্ছা করছে। অন্যদিকে জনতার কথা বলার, সরাকারি সিদ্ধান্তে অংশ নেওয়ার অথবা শাসকের অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খোলার স্বাধীনতা নেই। এটা রাজনৈতিক অবিচার।
.
ধর্মীয় অবিচার:
মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট, মানুষের ধর্মবিশ্বাস তথা ঈমানকে কুক্ষিগত করে রেখেছে পুরোহিত শ্রেণিটি। তারা যা বলবে তাই ধর্মসম্মত বলে বিশ্বাস করতে হবে। তারা যা নিষেধ করবে তাই হারাম জেনে পালন করতে হবে। যদি আল্লাহ-রসুলের বক্তব্যের সাথে তাদের বক্তব্য সাংঘর্ষিকও হয় তবু কিছু বলা যাবে না। বললেই ফতোয়া দেওয়া হবে কাফের, নাস্তিক, খ্রিষ্টান, ইহুদির দালাল, সরকারের দালাল, মুরতাদ ইত্যাদি। তাদের স্বার্থে আঘাত করলেই তারা ফতোয়ার অস্ত্র ব্যবহার করে মানুষের ঈমানকে ধ্বংসাত্মক খাতে প্রবাহিত করে রক্তপাত ঘটাতেও দ্বিধা করে না। মানুষের ধর্মবিশ্বাসের এই অপব্যবহার ধর্মপ্রাণ জনতার সাথে স্পষ্ট অবিচার।
ভৌগোলিক অবিচার:
বিশ্বের লক্ষ লক্ষ একর আবাদযোগ্য জায়গা পড়ে আছে যেখানে বসবাস করার লোক নেই। অন্যদিকে ছোট্ট ছোট্ট কিছু ভূ-খণ্ডে অগণিত মানুষ আটকে আছে, একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই পাচ্ছে না লাখ লাখ মানুষ। এই যে কোথাও মাইলের পর মাইল খালি জায়গা, মানুষের অভাবে ফসল ফলানো যাচ্ছে না, আবার কোথাও গিজগিজ করছে মানুষ, হাঁটতে গেলে মাথায় মাথায় ঠোকাঠুকি লাগে, ফসল ফলানোর মত একটু জমি পাওয়া যাচ্ছে না- এটা স্পষ্টত ভৌগোলিক অবিচার।
.
রাজনৈতিক অবিচার:
গুটিকতক পুঁজিপতির হাতে রাষ্ট্র ও সমাজের যাবতীয় ক্ষমতা থাকে কুক্ষিগত। কোটি কোটি জনতার সামনে ভোটাধিকারের মুলা ঝুলিয়ে রেখে তারা যেমন ইচ্ছা বলছে, যা ইচ্ছা করছে। অন্যদিকে জনতার কথা বলার, সরাকারি সিদ্ধান্তে অংশ নেওয়ার অথবা শাসকের অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুখ খোলার স্বাধীনতা নেই। এটা রাজনৈতিক অবিচার।
.
ধর্মীয় অবিচার:
মানুষের ধর্মীয় সেন্টিমেন্ট, মানুষের ধর্মবিশ্বাস তথা ঈমানকে কুক্ষিগত করে রেখেছে পুরোহিত শ্রেণিটি। তারা যা বলবে তাই ধর্মসম্মত বলে বিশ্বাস করতে হবে। তারা যা নিষেধ করবে তাই হারাম জেনে পালন করতে হবে। যদি আল্লাহ-রসুলের বক্তব্যের সাথে তাদের বক্তব্য সাংঘর্ষিকও হয় তবু কিছু বলা যাবে না। বললেই ফতোয়া দেওয়া হবে কাফের, নাস্তিক, খ্রিষ্টান, ইহুদির দালাল, সরকারের দালাল, মুরতাদ ইত্যাদি। তাদের স্বার্থে আঘাত করলেই তারা ফতোয়ার অস্ত্র ব্যবহার করে মানুষের ঈমানকে ধ্বংসাত্মক খাতে প্রবাহিত করে রক্তপাত ঘটাতেও দ্বিধা করে না। মানুষের ধর্মবিশ্বাসের এই অপব্যবহার ধর্মপ্রাণ জনতার সাথে স্পষ্ট অবিচার।
No comments:
Post a Comment